একটি ব্যাঙ তাদের নাকের ছিদ্র দিয়ে বাতাস প্রবেশ করে এবং তাদের ফুসফুসে নামিয়ে অনেকটা মানুষের মতো শ্বাস নিতে পারে। … তারপর নাকের ছিদ্র খুলে বর্ধিত মুখে বাতাস ঢুকতে দেয়। তখন নাকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যায় এবং মুখের মেঝে সংকোচনের মাধ্যমে মুখের বাতাস জোর করে ফুসফুসে প্রবেশ করে।
ব্যাঙের নরগুলো কোথায়?
অভ্যন্তরীণ নারেস – অবস্থিত মুখের ছাদে। তারা মুখের সাথে নাসারন্ধ্র সংযোগ করে। বাহ্যিক নর থেকে বাতাস অভ্যন্তরীণ নারে টানা হয়, তারপর মুখ দিয়ে, শ্বাসনালী দিয়ে ফুসফুসে যায়।
ব্যাঙের কয়টি নর থাকে?
ব্যাঙের মোট চারটি নাসারন্ধ্র আছে। ব্যাঙের দুটি ভিন্ন ধরনের নাসারন্ধ্র রয়েছে।
উভচরদের কি নর আছে?
হ্যাঁ, উভচররা গন্ধ পেতে পারে। তাদের মুখের ছাদে ছোট ছোট ছিদ্র থাকে যাকে বলা হয় বাহ্যিক নারে যা সরাসরি তাদের মুখের মধ্যে বিভিন্ন ঘ্রাণ নেয়। আমাদের নাকের মতো বাহ্যিক নরও তাদের শ্বাস নিতে সাহায্য করে।
ব্যাঙের নাসারন্ধ্রকে কী বলা হয়?
নাসারন্ধ্র: নাকের ছিদ্র, যাকে বলা হয় বহিরাগত নারে, সরাসরি মুখের দিকে নিয়ে যায় এবং ব্যাঙকে তার চমৎকার ঘ্রাণ বোধ দেয়। একটি ব্যাঙ তার নাকের ছিদ্র দিয়ে বাতাস প্রবেশ করে ফুসফুসে নামতে পারে।