পদার্থ বিশুদ্ধ বা অপবিত্র, জীবিত বা অজীব বস্তু হতে পারে। তাদের ভৌত এবং রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য, বা তাদের ভূতাত্ত্বিক উত্স বা জৈবিক ফাংশনের উপর ভিত্তি করে উপাদানগুলিকে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে৷
উপকরণের শ্রেণীবিভাগ কি?
কঠিন উপকরণগুলিকে সুবিধাজনকভাবে তিনটি মৌলিক শ্রেণীবিভাগে ভাগ করা হয়েছে: ধাতু, সিরামিক এবং পলিমার। এই স্কিমটি প্রাথমিকভাবে রাসায়নিক মেকআপ এবং পারমাণবিক কাঠামোর উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে, এবং বেশিরভাগ উপাদান একটি স্বতন্ত্র গ্রুপিং বা অন্য একটিতে পড়ে, যদিও কিছু মধ্যবর্তী রয়েছে৷
পদার্থের ৩টি শ্রেণীবিভাগ কি?
ঐতিহ্যগতভাবে উপকরণের তিনটি প্রধান শ্রেণি হল ধাতু, পলিমার এবং সিরামিক। এগুলোর উদাহরণ হল ইস্পাত, কাপড় এবং মৃৎপাত্র।
পদার্থের ৫টি শ্রেণীবিভাগ কি?
আমরা প্রতিদিন বিভিন্ন উপকরণের বিস্তৃত পরিসর ব্যবহার করি; এর মধ্যে থাকতে পারে:
- ধাতু।
- প্লাস্টিক।
- কাঠ।
- গ্লাস।
- সিরামিক।
- সিনথেটিক ফাইবার।
- কম্পোজিট (দুই বা ততোধিক উপাদান একসাথে একত্রিত করে তৈরি)
পদার্থের পাঁচটি শ্রেণিবিন্যাস কী?
ইঞ্জিনিয়ারিং উপকরণগুলিকে বিস্তৃতভাবে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে: ক) লৌহঘটিত ধাতু খ) অ লৌহঘটিত ধাতু (অ্যালুমিনিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, তামা, নিকেল, টাইটানিয়াম) গ) প্লাস্টিক (থার্মোপ্লাস্টিকস), থার্মোসেট) ঘ) সিরামিক এবং ডায়মন্ড ঙ) যৌগিক উপকরণ এবং চ) ন্যানো-পদার্থ।