বিষয়বস্তু। বইটিতে ষোলটি সূত্র এবং তেরোটি উপ-সূত্রের আকারে রূপক শব্দ রয়েছে, যেগুলিকে কৃষ্ণ তীর্থ উল্লেখযোগ্য গাণিতিক সরঞ্জামের ইঙ্গিত দিয়েছেন৷
বৈদিক গণিতের ১৬টি সূত্র কী কী?
বৈদিক গণিতের ১৬টি সূত্র
- একাধিকিনা পূর্বেনা। (উপাদান: অনুরূপ্যেনা) …
- নিখিলম নবতাশকারম দশতঃ। (সমাপ্তি: সিসিতে সেসাসমজ্ঞান) …
- উর্ধ্ব-তিরিয়াগ্ব্যহম। (কোরোলারি: অদ্যমদ্যেনান্ত্যমন্ত্যেন) …
- পরবর্ত্য যোজয়েত। …
- শুন্যম সাম্যসমুচয়ে। …
- (অনুরুপে) শূণ্যমান্যত। …
- সংকলন-ব্যবকালনাভ্যাম। …
- পুরাণপুরাণব্যহম।
বৈদিক গণিতে কয়টি সূত্র এবং উপসূত্র রয়েছে?
বৈদিক গণিতে 16টি সূত্র (সূত্র) এবং 13টি উপ-সূত্র (ফল) রয়েছে।
বৈদিক গণিতে কয়টি বিষয় আছে?
বৈদিক গণিত হল গাণিতিক পাটিগণিতকে সহজ এবং দ্রুত উপায়ে সমাধান করার কৌশল/সূত্রের একটি সংগ্রহ। এটি 16 সূত্র (সূত্র) এবং 13টি উপ-সূত্র (উপ সূত্র)নিয়ে গঠিত যা পাটিগণিত, বীজগণিত, জ্যামিতি, ক্যালকুলাস, কনিক্সের সাথে জড়িত সমস্যাগুলির জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে৷
বৈদিক সূত্র কি?
হিন্দুধর্মের প্রাচীনতম সূত্রগুলি ব্রাহ্মণ এবং বেদের আরণ্যক স্তরে পাওয়া যায়। হিন্দু দর্শনের প্রতিটি স্কুল, উত্তরণের আচারের জন্য বৈদিক নির্দেশিকা, শিল্পের বিভিন্ন ক্ষেত্র, আইন এবং সামাজিক নীতিশাস্ত্রসংশ্লিষ্ট সূত্রগুলি তৈরি করা হয়েছে, যা এক প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ধারনা শেখাতে এবং প্রেরণ করতে সাহায্য করে৷