অ্যাসিটামিনোফেন একটি এনজাইমকে ব্লক করে যা প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন নামক রাসায়নিক পাঠায় যা আমাদের শরীরে ব্যথা অনুভব করে। যদি এই তত্ত্বটি সঠিক হয়, তাহলে অ্যাসিটামিনোফেন অ্যাসপিরিন, অ্যাডভিল এবং আলেভের মতোই কাজ করে।
এসিটামিনোফেন এবং আইবুপ্রোফেনের মধ্যে পার্থক্য কী?
অ্যাসিটামিনোফেন ব্যথানাশক নামক ওষুধের একটি শ্রেণীর অন্তর্গত। আইবুপ্রোফেন ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগস (NSAIDs) নামক ড্রাগ শ্রেণীর অন্তর্গত। উভয় ওষুধই ব্যথা কমায়। আইবুপ্রোফেনও প্রদাহ কমায়।
চিকিৎসকরা কেন আইবুপ্রোফেনের চেয়ে টাইলেনল সুপারিশ করেন?
সরকারি উত্তর। অ্যাসিটামিনোফেন শুধুমাত্র ব্যথা এবং জ্বর উপশমে কার্যকর, যখন আইবুপ্রোফেন ব্যথা এবং জ্বর ছাড়াও প্রদাহ থেকে মুক্তি দেয়। অন্যান্য মূল পার্থক্য: কিছু গবেষণা পরামর্শ দেয় যে এনএসএআইডি যেমন আইবুপ্রোফেন ব্যথা উপশমে অ্যাসিটামিনোফেনের চেয়ে বেশি কার্যকর।
কেন অ্যাসিটামিনোফেন আমাকে ভালো করে তোলে?
২০১০ সালের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে অ্যাসিটামিনোফেন মানসিক ব্যথা কমায় একইভাবে এটি মাথাব্যথায় সাহায্য করতে পারে। গবেষকরা যখন মস্তিষ্কের ক্রিয়াকলাপ পরীক্ষা করার জন্য এমআরআই ব্যবহার করেন, তখন তারা আবিষ্কার করেন যে অ্যাসিটামিনোফেন সামাজিক প্রত্যাখ্যানের কারণে সৃষ্ট যন্ত্রণার সাথে যুক্ত মস্তিষ্কের অঞ্চলে স্নায়বিক প্রতিক্রিয়া হ্রাস করে৷
অ্যাসিটামিনোফেন আসলে কী করে?
অ্যাসিটামিনোফেন ব্যথার থ্রেশহোল্ডকে বাড়িয়ে দিয়ে ব্যথা উপশম করে, অর্থাৎ, একজন ব্যক্তি অনুভব করার আগে আরও বেশি পরিমাণে ব্যথার প্রয়োজন হয়। এটি জ্বর হ্রাস করেমস্তিষ্কের তাপ নিয়ন্ত্রক কেন্দ্র।