Linnaeus নামকরণের দ্বিপদ পদ্ধতি নিয়ে এসেছিলেন, যেখানে প্রতিটি প্রজাতিকে একটি জেনেরিক নাম (জেনাস) এবং একটি নির্দিষ্ট নাম (প্রজাতি) দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। তার 1753 সালের প্রকাশনা, স্পিসিস প্লান্টারাম, যা নতুন শ্রেণীবিন্যাস পদ্ধতি বর্ণনা করেছে, সমস্ত ফুলের গাছ এবং ফার্নের জন্য নামকরণের প্রাথমিক ব্যবহার চিহ্নিত করেছে।
দ্বিপদ নামকরণ কি এবং কে এটি তৈরি করেছে?
Karl von Linné-একজন সুইডিশ উদ্ভিদবিদ যিনি ক্যারোলাস লিনিয়াস নামে পরিচিত- সমস্যার সমাধান করেছিলেন। 1758 সালে, লিনিয়াস জীবের শ্রেণিবিন্যাস করার জন্য একটি সিস্টেমের প্রস্তাব করেছিলেন। তিনি তার বই Systema Naturae এ এটি প্রকাশ করেন। এই সিস্টেমে, প্রতিটি প্রজাতির একটি দুটি অংশের নাম বরাদ্দ করা হয়; এই কারণে, সিস্টেমটি দ্বিপদ নামকরণ হিসাবে পরিচিত।
কে ৮ম শ্রেণীর নামকরণের দ্বিপদ পদ্ধতি আবিষ্কার করেন?
দ্বিপদ নামকরণ হল উদ্ভিদ ও প্রাণীর নামকরণের পদ্ধতি যেখানে প্রতিটি জীবের নাম দুটি নাম দ্বারা চিহ্নিত করা হয় একটিকে জেনাস বলা হয় এবং অন্যটিকে নির্দিষ্ট এপিথেট বলে। এই সিস্টেমটি দিয়েছিলেন ক্যারোলাস লিনিয়াস।
দ্বিপদীর জনক কে?
Linnaeus নামকরণের দ্বিপদ পদ্ধতি নিয়ে এসেছিলেন, যেখানে প্রতিটি প্রজাতিকে একটি জেনেরিক নাম (জেনাস) এবং একটি নির্দিষ্ট নাম (প্রজাতি) দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। তার 1753 সালের প্রকাশনা, স্পিসিস প্লান্টারাম, যা নতুন শ্রেণীবিন্যাস পদ্ধতি বর্ণনা করেছে, সমস্ত ফুলের গাছ এবং ফার্নের জন্য নামকরণের প্রাথমিক ব্যবহার চিহ্নিত করেছে।
দ্বিপদ এর ৩টি নিয়ম কি কিনামকরণ?
দ্বিপদ নামকরণের নিয়ম
- পুরো দুই-অংশের নাম অবশ্যই তির্যক ভাষায় লিখতে হবে (বা হাতে লেখা হলে আন্ডারলাইন করতে হবে)।
- জেনাসের নাম সর্বদা প্রথমে লেখা হয়।
- জেনাসের নামটি অবশ্যই বড় আকারে লিখতে হবে।
- নির্দিষ্ট এপিথেট কখনই বড় করা হয় না।