ননডায়াবেটিক হাইপারগ্লাইসেমিয়া মানে আপনার ডায়াবেটিস না থাকলেও আপনার রক্তে গ্লুকোজ (চিনির) মাত্রা বেশি। হাইপারগ্লাইসেমিয়া বড় অসুস্থতা বা আঘাতের সময় হঠাৎ ঘটতে পারে। পরিবর্তে, হাইপারগ্লাইসেমিয়া দীর্ঘ সময়ের জন্য ঘটতে পারে এবং একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগের কারণে হতে পারে।
অ-ডায়াবেটিক হাইপারগ্লাইসেমিয়া কি?
নন-ডায়াবেটিক হাইপারগ্লাইসেমিয়া, যা প্রাক-ডায়াবেটিস বা প্রতিবন্ধী গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ হিসাবেও পরিচিত, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধিকে বোঝায়, কিন্তু ডায়াবেটিক পরিসরে নয়। অ-ডায়াবেটিক হাইপারগ্লাইসেমিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের টাইপ 2 ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
অ-ডায়াবেটিক হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণগুলি কী কী?
অ-ডায়াবেটিক হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণ ও উপসর্গগুলি কী কী?
- অস্পষ্ট দৃষ্টি বা দৃষ্টিতে পরিবর্তন।
- মাথা ঘোরা, মাথা ঘোরা বা ঝাঁকুনি।
- ক্লান্তি এবং দুর্বলতা।
- দ্রুত বা তীব্র হৃদস্পন্দন।
- স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ঘামছে।
- মাথাব্যথা।
- বমি বমি ভাব বা ক্ষুধা।
- উদ্বেগ, বিরক্তি বা বিভ্রান্তি।
অ-ডায়াবেটিক হাইপারগ্লাইসেমিয়া কি নিরাময় করা যায়?
হালকা বা ক্ষণস্থায়ী হাইপারগ্লাইসেমিয়ার কারণের উপর নির্ভর করে চিকিৎসার প্রয়োজন নাও হতে পারে। হালকাভাবে বেড়ে যাওয়া গ্লুকোজ বা প্রিডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা প্রায়শই খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তনগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে তাদের গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে পারেন।
হাইপারগ্লাইসেমিয়ার তিনটি ক্লাসিক লক্ষণ কী কী?
কিসের লক্ষণহাইপারগ্লাইসেমিয়া?
- রক্তে শর্করার উচ্চতা।
- তৃষ্ণা এবং/অথবা ক্ষুধা বেড়েছে।
- অস্পষ্ট দৃষ্টি।
- ঘন ঘন প্রস্রাব (প্রস্রাব)।
- মাথাব্যথা।